গোপালগঞ্জ জেলার কোটালি পাড়া থানার লাটেঙ্গা গ্রামের স্রী হরিপদ বৈদ্যের সন্তান আশালতা বৈদ্য টানাপোড়নের সংসারে জীবন জিবীকার তাগিদে আশালতা ঢাকায় পাড়ি জমায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলে বসে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের রাজনৈতিতে হাতে খড়ি দেয়, পরবর্তীতে হাসিনার বান্ধবী পরিচয় ব্যাপক লুটপাট ও দখলদারিত্বে মেতে উঠেন, হাসিনার দোহাই দিয়ে গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ে থেকে ২০১২ সালে মতিঝিল, দিলকুশার ২২ নং বিল্ডিং টি নিজ প্রতিষ্ঠান সূর্যমখী সংস্থার নামে ভাড়ায় বরাদ্দ নেয়, উল্লেখ্য যে ২০১২ সালে বরাদ্দ পেলেও ১৯৮৩ সালেই আশালতা বৈদ্য নিজ লাঠি য়াল বাহিনী দিয়ে অএ বিল্ডিং দখলে নেয়, ভাড়ায় বরাদ্দ হলেও আজ অবদি গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ে প্রায় ১১১,৭৭১,৮৭৭.৪৩/- টাকা অপরিশোধিত, যা গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ে তাকে এই বাকী টাকা পরিশোধ করতে বারবার নোটিশ দেওয়া সত্বে, সাবেক প্রধান মন্ত্রী হাসিনার বান্ধবী পরিচয় দিয়ে উক্ত টাকা পরিশোধ করেনি,অএ বিল্ডিংয়ের ২য় তলায় গড়ে তোলেন অপরাধ সম্রাজ্য, আশালতা বৈদ্য বাংলাদেশ কৃষক লীগের কেন্দৃীয় কমিটির সহ সভাপতি ছিলেন, ভারতীয় এম্বাসীর সাথে তার নিয়মিত যোগাযোগ আছে, এখনো তার অফিসে গোপন বৈঠক অনুস্ঠিত হয়, এখানো ভিবিন্ন সময়ে ইন্ডিয়ান লোকদের আসা যাওয়া করতে দেখা যায়, জুলাই গন অভ্যুন্থানের আগেও হাসিনা বিরোধী আন্দোলনে বিভিন্ন মিছিল মিটিংয়ে তার জনবল নিয়ে প্রেস ক্লাব ও মতিঝিল এরিয়ায় যুবলীগের সাথে যোগসাজশে হামলা করেছে, উল্লেখ্য যে ২০১৩ সালের ৫ই মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশে ছাএলীগ, যুবলীগ, ও কৃষক লীগের প্রশিক্ষিত সন্এাসীদেরকে তার ২২ দিলকুশার বিল্ডিংয়ে জমা করে ও পরে গভীররাতে তাদেরকে নিয়ে হেফাজতের নিরীহ নেতা কমীদের উপর নিমমভাবে পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ চালায়,পরবতীতে এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৪ সালে শেখ হাসিনা তাকে
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা পুরস্কার প্রদান করে, এবং শেখ হাসিনা তাকে ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংরক্ষিত নারী আসন থেকে সদস্যকরনে অন্তর্ভুক্তির প্রতিশূতি দিয়েও তাকে দেন নি, নৌপরিবহনমন্ত্রী শাহজাহান খানের সাথে তার সখ্যতা থাকায় ঢাকা মহানগর দক্ষিনের চাঁদাবাজি ও নৈরাজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই আশালতা বৈদ্য, নিজের প্রতিষ্ঠিত সূর্যমুখী সংস্হার নামে টাকা এনে তার পুরোটাই ব্যায় করতেন মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ও হুজুরের দমন পীড়নে,মূলত ইন্ডিয়ার এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য মাদ্রাসা গুলির উপর জঙ্গি ট্যাগ লাগানোর মুল কারিগর ছিল এই আশালতা বৈদ্য, সে ভারতীয় গুপ্তচরের এজেন্ট হিসেবে কাজ করত, বিভিন্ন সময়ে তার অফিসে, ঢাকা দক্ষিনের র, এজেন্ট দিলীপ ও দিপালী রানীর সাথে বৈঠকে দেখা গেছে, এই আশালতার ডিবি হারুনের সাথে সু সম্পর্ক থাকায় রয়ের নোট অনুযায়ী ডিবি হারুনকে দিয়ে মাদ্রাসার শিক্ষক ও ছাএদের টাগেট করে ধরে এনে গুম ও পৈশাচিক হত্যাকান্ড ঘটাত,এবং জঙ্গি ট্যাগ দিয়ে আয়না ঘরে পাঠাত,জুলাইয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের শুরু থেকেই তাকে প্রেস ক্লাব ও বি এম এ ভবনের আশে পাশে দেখা যেত,